বিশ্বের অমীমাংসিত ভূখন্ড/অঞ্চল
নাম |
অবস্থান |
বিরোধ |
সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ / (চীনে নাম দিওয়াউ) |
পূর্বচীন সাগর |
চীন-জাপান বিরোধ । জাপানের দখলে । |
তাকেশিমা দ্বীপপুঞ্জ (কোরীয় নাম দোকদা) |
জাপান সাগর |
জাপান- দক্ষিণ কোরিয়া। (অপর নাম লিওনকোর্ট) |
প্যারাসেলস |
দক্ষিণ চীন সাগর |
চীন - তাইওয়ান (চীনের দখলে) |
আবু মুসা দ্বীপ |
পারস্য উপসাগর |
ইরান - সংযুক্ত আরব আমিরাত |
স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ |
দক্ষিণ চীন সাগর |
চীন Vs ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন |
নানশা দ্বীপপুঞ্জ |
দক্ষিণ চীন সাগর |
চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া (চীনের দখলে) |
কুড়িল ও শাখালিন দ্বীপপুঞ্জ |
প্রশান্ত মহাসাগর |
জাপান ও রাশিয়া |
ক্রিমিয়া উপদ্বীপ |
কৃষ্ণসাগর |
রাশিয়া ও ইউক্রেন (রাশিয়ার দখলে মার্চ ২০১৪ সালে) |
পেরেজিল দ্বীপ (মরক্কোতে লায়লা দ্বীপ নাম) |
জিব্রাল্টার প্রণালী |
মরক্কো ও স্পেন |
নাগোর্নো কারা বাখ |
আজারবাইজানের মাঝে অবস্থিত |
আর্মেনিয়ার দাবিকৃত ছিটমহল। |
নিউমুর/পূর্বাশা |
হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবস্থিত |
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধ |
শাত-ইল-আরব |
বিবাদমান নদী দোজলা ও ফোরাত এর মিলিত প্রবাহ। ১৯৮০-৮৮ ইরাক-ইরান যুদ্ধ হয়। |
ইরান ও ইরাক |
গোলান মালভূমি |
তৃতীয় আরব ইসরাইল যুদ্ধ ১৯৬৭ সালে ইসরাইল এটি দখল নেয়। |
সিরিয়া ও ইসরাইল |
পানমুনজাম |
- |
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী শান্তি অঞ্চল। |
সিয়াচেন হিমবাহ |
- |
ভারত ও পাকিস্তান কাশ্মীরে অবস্থিত সর্বোচ্চ রণাঙ্গন। এটি মূলত ১৮ থেকে ২০ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত। এই সিয়াচের হিমবাহ কাশ্মিরকে দুইভাগে ভাগ করেছে। |
লাদাখ |
- |
ভারত ও চীন । ১৯৬২ সালে এখানে ভারত ও চীনের যুদ্ধ হয়। |
সিনাই উপদ্বীপ |
আকাবা উপসাগর ও সুয়েজ খালের মাঝে অবস্থান। |
১৯৫৬ সালে ইসরায়েল দখলে নেয়। |
ইম্ফল |
ভারতের মনিপুর রাজ্যের রাজধানী। |
ভারত ও মায়ানমার। |
মংডু |
বাংলাদেশ ও মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। |
|
দোকলাম |
ভুটান চীন ও ভারত সীমান্তে। |
এ নিয়ে চীনের সাথে ভারত ও ভুটানের বিরোধ রয়েছে। |
গুয়াতানামাবে |
- |
যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবা এর মধ্যে বিরোধ। |
সাইপ্রাস |
- |
গ্রিস ও তুরস্কের মাঝে। |
কালাপানি |
নেপালের ডারকুলা/ দারচুলা জেলা এবং ভারতের পিথরাগোর জেলার মাঝখানে অবস্থিত। |
নেপালের অভিযোগ |
১৯৬২ সালে চীনের সাথে ভারতের সীমান্ত যুদ্ধের পর থেকে বর্তমানে কালাপানি অঞ্চলটি ইন্দো-তিব্বতিয়ান বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের দ্বারা দখলকৃত হয়ে আছে। |
সমস্যা সৃষ্টির পূর্ব কথা |
১৮১৬ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত এবং নেপালের মধ্যে একটি চুক্তি হয় যেখানে কালি নদীকে ভারত সংলগ্ন দক্ষিণ
নেপালের অংশ বলে স্বীকার করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে এই ম্যাপটি ব্রিটিশ জরিপকারীদের দ্বারা অঙ্কিত হয় যেখানে নদীটির সীমানাকে আলাদা করে দেখানো হয়।
ব্রিটিশদের এই দ্বান্দ্বিক বিভাজনের কারণেই ভারত ও নেপালের মধ্যে কালাপানি সমস্যা লেগেই আছে। |