রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৫৬-১৯৯১)
রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ প্রতিবাদী কবি হিসেবে খ্যাত। মুক্তিযুদ্ধ, দেশাত্মবোধ, গণআন্দোলন, ধর্মনিরপেক্ষতা, অসাম্প্রদায়িকতা প্রভৃতি তাঁর কবিতায় বলিষ্ঠভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।তিনি সামরিক স্বৈরাচার ও অগণতান্ত্রিকতা বিরোধী কবিদের সংগঠন 'জাতীয় কবিতা পরিষদ' এর প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম- সম্পাদক ছিলেন এবং ‘সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট' প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্যোক্তা । বিতর্কিত নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিন তার স্ত্রী। (বিবাহ-১৯৮১, বিচ্ছেদ-১৯৮৮) । তিনি প্রতিবাদী রোমান্টিক কবি হিসেবে খ্যাত।
রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর সাহিত্যকর্ম
সাহিত্যিক উপাদান | সাহিত্যিক তথ্য |
---|---|
জন্ম | রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ ১৬ অক্টোবর, ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক বাড়ী বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার মিঠেখালী গ্রামে। |
কাব্যগ্রন্থ | তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থসমূহ: ‘উপদ্রুত উপকূল' (১৯৭৯), ‘ফিরে চাই স্বর্ণগ্রাম' (১৯৮১), ‘মানুষের মানচিত্র' (১৯৮৬), 'ছোবল' (১৯৮৬) 'গল্প' (১৯৮৭), ‘মৌলিক মুখোশ' (১৯৯০)। |
অন্যান্য সাহিত্যকর্ম | কাব্যনাট্য : ‘বিষ বিরিক্ষের বীজ' (১৯৯২)। ছোটগল্প : ‘সোনালি শিশির'। বিখ্যাত গান : ‘ভাল আছি ভাল থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো।' বিখ্যাত কবিতা: ‘বাতাসে লাশের গন্ধ' (জাতির পতাকা আজ খামচে ধরেছে সেই পুরনো শকুন) |
মৃত্যু | তিনি ২১ জুন, ১৯৯১ সালে মারা যান। |
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নসমূহ পড়তে ও পরীক্ষা দিতে এখানে ক্লিক করুন