আবুল হাসান (১৯৪৭-১৯৭৫)
আবুল হাসান ষাটের দশকের একজন সৃষ্টিশীল কবি হিসেবে খ্যাত। আত্মগত দুঃখবোধ, মৃত্যুচেতনা, বিচ্ছিন্নতাবোধ, নিঃসঙ্গচেতনা, স্মৃতিমুগ্ধতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তাঁর কবিতায় সার্থকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে ।
আবুল হাসানের সাহিত্যকর্ম
সাহিত্যিক উপাদান | সাহিত্যিক তথ্য |
---|---|
জন্ম | আবুল হাসান ৪ আগস্ট, ১৯৪৭ সালে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়ার বর্নিগ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস- ঝনঝনিয়া গ্রাম, নাজিরপুর, পিরোজপুর । |
প্রকৃত নাম | তাঁর প্রকৃত নাম আবুল হোসেন মিয়া । সাহিত্যিক নাম আবুল হাসান । |
সম্পাদনা | তিনি ১৯৬৯ সালে ‘ইত্তেফাক' পত্রিকায় বার্তা বিভাগে যোগ দেন। পরবর্তীতে ‘গণবাংলা’র সহকারী সাহিত্য সম্পাদক (১৯৭২), দৈনিক ‘জনপদ' পত্রিকার সহকারী সম্পাদক (১৯৭৩), দৈনিক ‘গণকণ্ঠ' পত্রিকার সহসম্পাদক (১৯৭৪) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। |
এশীয় কবিতা প্রতিযোগিতা | তিনি ১৯৭০ সালে এশীয় কবিতা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন । |
পুরস্কার | তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৫, মরণোত্তর), একুশে পদক (১৯৮২, মরণোত্তর) পান । |
সাহিত্যকর্ম | তাঁর প্রকাশিত সাহিত্যসমূহ: কাব্যগ্রন্থ: ‘রাজা যায় রাজা আসে' (১৯৭২), ‘যে তুমি হরণ করো' (১৯৭৪), ‘পৃথক পালঙ্ক' (১৯৭৫)। কাব্যনাট্য : “ওরা কয়েকজন' (১৯৮৮)- এটি তাঁর মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়। গল্প সংকলন: ‘আবুল হাসান গল্প সংগ্রহ' (১৯৯০)। |
মৃত্যু | তিনি ২৬ নভেম্বর, ১৯৭৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান । |
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার mcq প্রশ্নোত্তর
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর
বিষয়: বাংলা সাহিত্য
অধ্যায়: আবুল হাসান mcq প্রশ্ন উত্তর অনুশীলন ।
মোট প্রশ্ন: (০১)
১. ‘রাজা যায় রাজা আসে’- কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা- [ সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার: ১০ ]
উত্তর: (গ) আবুল হাসান